চাঁপাইনবাবগঞ্জ | শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ info@mohanonda24.com +৮৮ ০১৬৮২ ৫৬ ১০ ২৮, +৮৮ ০১৬১১ ০২ ৯৯ ৩৩
এমন আদর্শ নেতার হাত ধরেই ১৯৭১ সালের দীর্ঘ ৯ মাস রক্তক্ষায়ী মুক্তিযুদ্ধের ফলক বাংলাদেশ স্বাধীনতা।

১৭ ই মার্চ বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকী আজ

এম এ করিম/স্টাফ রিপোর্টার | প্রকাশিত: ১৮ মার্চ ২০২৩ ০৪:০৬

এম এ করিম/স্টাফ রিপোর্টার
প্রকাশিত: ১৮ মার্চ ২০২৩ ০৪:০৬

সংগৃহিত ছবি

মহান স্বাধীনতার স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৩ তম জন্মবার্ষিকী আজ।বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা শেখ মুজিবুর রহমান। এমন আদর্শ নেতার হাত ধরেই ১৯৭১ সালের দীর্ঘ ৯ মাস রক্তক্ষায়ী মুক্তিযুদ্ধের ফলক বাংলাদেশ স্বাধীনতা।

বিশ্বের মানচিত্রে একটি দেশের জন্ম নেওয়া এই মানুষটি মাত্র ৫৫ বছর বয়সে সপরিবারে হত্যা করে কিছু বিশ্বাসঘাতক ও দুষ্কৃতিকারীরা।তবে বিদেশে অবস্থান করায় প্রাণে বেঁচে যায় দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা।এদিকে শেখ লুৎফর রহমান ও সায়েরা দম্পতির তৃতীয় স্থান খোকা।সময়ের পরিক্রমায় গড়ে ওঠেন বাঙালি জাতির মুক্তির দিশারী হয়ে।

সংস্কৃতিক,রাজনৈতিক,অর্থনৈতিক সহ সামাজিক গভীর প্রজ্ঞা আত্মত্যাগ ও জনগণের প্রতি অসাধারন মর্মত্তবোধের কারণে হয়ে উঠেন বঙ্গবন্ধু।এদিকে বাংলাদেশ এই দিনে ১৭ই মার্চ পালিত হয় জাতীয় শিশু দিবস।প্রতিবছরের মতো এবারও সারাদেশে শিশুদের নিয়ে নানা আয়োজনে পালিত হচ্ছে দিবসটি।

সরকারি-বেসরকারি পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে বিভিন্ন কর্মসূচি।দিবসটি সাধারণ ছুটির পাশাপাশি বঙ্গবন্ধু সহ জাতীয় শিশু দিবসের তাৎপর্য তুলে ধরে বাংলাদেশ টেলিভিশন,বেতার সহ বেসরকারি টেলিভিশনের চ্যানেল গুলোতে প্রকাশ করছে বিশেষ অনুষ্ঠানমাল।বিভিন্ন সংবাদপত্রেও প্রকাশ করা হচ্ছে বিশেষ প্রতিবেদন।

আজকের শিশু আগামী দিনের আদর্শিক দেশ প্রেমিক নাগরিক।শিশুদের প্রতি বঙ্গবন্ধুর মনে ছিল স্নেহভরা অপরিসীম ভালোবাসা।জন্মদিনে বঙ্গবন্ধু শিশুদের সঙ্গে বেশিরভাগই সময় কাটাতে পছন্দ করতেন।জন্মদিনে ছোট ছোট শিশু কিশোররা দল বেঁধে ছুটে আসতো শুভেচ্ছা জানাতে বঙ্গবন্ধুকে।শিশুদের প্রতি গভীর ভালোবাসা সহ সার্বিক বিষয়ে বিবেচনা করে বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনেই জাতীয় শিশু দিবস পালন করার সিদ্ধান্ত হয়েছিল।

স্বাধীন বাংলাদেশ এবং বঙ্গবন্ধুর সোনারবাংলা সোনার মানুষদের নিয়ে দেশ গঠনের জন্য বেশি দিন কাজ করে যেতে দেননি ঘাতকরা।যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশে জনগণের অর্থনৈতিক মুক্তির সংগ্রামের লক্ষ্যে বঙ্গবন্ধুর এমন নানামুখী কার্যক্রম গ্রহণ করতে শুরু করে ঠিক সেই মুহূর্তেই স্বাধীনতা যুদ্ধপরাজিত শক্তির বিরুদ্ধে ভিন্ন ষড়যন্ত্র শুরু করে।ওই ষড়যন্ত্রের অংশ হিসাবে ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট বঙ্গবন্ধু তার ধানমন্ডি বাসভবনে কতিপয় বিশ্বাস ঘাতকরা বঙ্গবন্ধুর সপরিবারে নির্মম হত্যাযোগ্য চালায়।



আপনার মূল্যবান মতামত দিন: