স্পোর্টস ডেস্ক: শীর্ষস্থান ধরে রেখেই গ্রুপপর্ব শেষ করলো সিলেট স্ট্রাইকার্স। মাশরাফী বিন মর্তুজার নেতৃত্বে আসর জুড়েই আলো ছড়িয়েছে দলটি। গতকাল খুলনা টাইগার্সকে ৬ উইকেটে হারিয়ে সবার আগে কোয়ালিফায়ার নিশ্চিত করেছে সিলেট।
বুধবার ১১৪ রালের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নেমে সিলেটের শুরুটা অবশ্য আশানুরূপ হয়নি, দলের সেরা দুই ব্যাটার ফিরেছেন ১০ রানের মাঝেই। ৮ বলে মাত্র ৫ রান করে আউট হন তৌহিদ হৃদয়, নাজমুল হোসেন শান্তর ব্যাটে আসে ৫ বলে ৩ রান। ফলে স্বল্প সংগ্রহেও লড়াই করার কিঞ্চিৎ আশা দেখে খুলনা টাইগার্স।
তবে সেই সম্ভাবনা শেষ হয় সেখানেই, খুলনার সেই আসা ভেঙ্গে দিলেন মুশফিকুর রহিম ও জাকির হাসান। রানরেট ঠিক রেখে ধীর গতিতে এগিয়ে যান দুজনে। ৪৪ বলে অর্ধশতক তুলে নেন জাকির হাসান। চলতি বিপিএলে এটি জাকিরের দ্বিতীয় অর্ধশতক। তবে এরপর ইনিংস আর বড় হয়নি, দলকে তিন অংকের ঘরে রেখে ফিরেছেন তিনি।
এক বলের ব্যবধানে ফিরেছেন মুশফিকও, রান আউট হয়ে ৩৫ বলে ৩৯ রান করে মাঠ ছারেন তিনি। তবে তাতে বিপদ হয়নি, বার্লের ৬ বলে ১২ রানে ১৫ বল বাকি থাকতেই ৬ উইকেটের জয় পায় সিলেট। একটি করে উইকেট নেন হাসান মুরাদ, সাইফুদ্দিন ও নাহিদুল ইসলাম।
এর আগে টস হেরে আগে বল করতে আসে সিলেট। মাশরাফী বিন মর্তুজা একাদশে থাকলেও এইদিন বল হাতে দেখা যায়নি তাকে। একটি বলও করেননি সিলেট অধিনায়ক। তবে তিনি বল হাতে না নিলেও দারুণ বোলিং করেছে তার দল। ৮ উইকেট তুলে নিয়ে মাত্র ১১৩ রানেই থামিয়ে দেয় খুলনার ইনিংস।
টস জিতে আগে ব্যাট করতে নেমে একটি মুহূর্তও স্বস্তিতে থাকেনি খুলনা, নিয়মিত বিরতিতেই হারিয়েছে উইকেট। আসেনি বড় কোনো জুটি। উদ্বোধনী জুটি ভাঙে দ্বিতীয় ওভারেই, মাত্র ৮ রানে। ৬ বলে ৩ রান করে ইমাদ ওয়াসিমের শিকার হন মুনিম শাহরিয়ার। আরেক ওপেনার বালবির্নি ফেরেন দলীয় ২১ রানে, ১৩ বলে ৭ রান করেন তিনি। এর আগে ৯ রান করে ফেরেন শাইহোপ।
২১ রানেই ৩ উইকেট হারিয়ে ফেলা দলটা আর ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি, ১৫ ওভারে ৭২ রানেই হারিয়ে ফেলে ৬ উইকেট। ইয়াসির আলি ১২, সাব্বির রহমান ও সাইফুদ্দীন ফিরেন সমান ৬ রান করে৷ তবে একপ্রান্ত আগলে রেখে খেলতে থাকেন মাহমুদুল হাসান জয়। সপ্তম উইকেট জুটিতে এসে সঙ্গী হিসেবে পান নাহিদুল ইসলামকে। দু'জনে মিলে গড়ে তুলেন ২৫ বলে ৩৬ রানের জুটি।
নাহিদ-জয়ের জুটিতেই তিন অংকের ঘরে পৌঁছায় খুলনার ইনিংস। তবে ৩ বলের মাঝেই এই দু'জনকে হারায় খুলনা, ৪১ বলে ৪১ রান করে তানজিম সাকিবের শিকার হন জয়। নাহিদের স্ট্যাম্প ভাঙেন মোহাম্মদ আমির, আউট হবার আগে ১৭ বলে ২২ রান করেন এই অলরাউন্ডার।
বল হাতে এইদিন সবচেয়ে উজ্জ্বল ছিলেন তানজিম সাকিব, ৪ ওভারে ২২ রানে ৩ উইকেট নিয়েছেন তিনি। ৪ ওভারে মাত্র ১০ রানে ২ উইকেট নেন ইমাদ ওয়াসিম, ২৪ রানে ২ উইকেট শিকার করেন রুবেল হোসেন। ১ উইকেট যায় আমিরের ঝুলিতে।
বুধবার ১১৪ রালের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নেমে সিলেটের শুরুটা অবশ্য আশানুরূপ হয়নি, দলের সেরা দুই ব্যাটার ফিরেছেন ১০ রানের মাঝেই। ৮ বলে মাত্র ৫ রান করে আউট হন তৌহিদ হৃদয়, নাজমুল হোসেন শান্তর ব্যাটে আসে ৫ বলে ৩ রান। ফলে স্বল্প সংগ্রহেও লড়াই করার কিঞ্চিৎ আশা দেখে খুলনা টাইগার্স।
তবে সেই সম্ভাবনা শেষ হয় সেখানেই, খুলনার সেই আসা ভেঙ্গে দিলেন মুশফিকুর রহিম ও জাকির হাসান। রানরেট ঠিক রেখে ধীর গতিতে এগিয়ে যান দুজনে। ৪৪ বলে অর্ধশতক তুলে নেন জাকির হাসান। চলতি বিপিএলে এটি জাকিরের দ্বিতীয় অর্ধশতক। তবে এরপর ইনিংস আর বড় হয়নি, দলকে তিন অংকের ঘরে রেখে ফিরেছেন তিনি।
এক বলের ব্যবধানে ফিরেছেন মুশফিকও, রান আউট হয়ে ৩৫ বলে ৩৯ রান করে মাঠ ছারেন তিনি। তবে তাতে বিপদ হয়নি, বার্লের ৬ বলে ১২ রানে ১৫ বল বাকি থাকতেই ৬ উইকেটের জয় পায় সিলেট। একটি করে উইকেট নেন হাসান মুরাদ, সাইফুদ্দিন ও নাহিদুল ইসলাম।
এর আগে টস হেরে আগে বল করতে আসে সিলেট। মাশরাফী বিন মর্তুজা একাদশে থাকলেও এইদিন বল হাতে দেখা যায়নি তাকে। একটি বলও করেননি সিলেট অধিনায়ক। তবে তিনি বল হাতে না নিলেও দারুণ বোলিং করেছে তার দল। ৮ উইকেট তুলে নিয়ে মাত্র ১১৩ রানেই থামিয়ে দেয় খুলনার ইনিংস।
টস জিতে আগে ব্যাট করতে নেমে একটি মুহূর্তও স্বস্তিতে থাকেনি খুলনা, নিয়মিত বিরতিতেই হারিয়েছে উইকেট। আসেনি বড় কোনো জুটি। উদ্বোধনী জুটি ভাঙে দ্বিতীয় ওভারেই, মাত্র ৮ রানে। ৬ বলে ৩ রান করে ইমাদ ওয়াসিমের শিকার হন মুনিম শাহরিয়ার। আরেক ওপেনার বালবির্নি ফেরেন দলীয় ২১ রানে, ১৩ বলে ৭ রান করেন তিনি। এর আগে ৯ রান করে ফেরেন শাইহোপ।
২১ রানেই ৩ উইকেট হারিয়ে ফেলা দলটা আর ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি, ১৫ ওভারে ৭২ রানেই হারিয়ে ফেলে ৬ উইকেট। ইয়াসির আলি ১২, সাব্বির রহমান ও সাইফুদ্দীন ফিরেন সমান ৬ রান করে৷ তবে একপ্রান্ত আগলে রেখে খেলতে থাকেন মাহমুদুল হাসান জয়। সপ্তম উইকেট জুটিতে এসে সঙ্গী হিসেবে পান নাহিদুল ইসলামকে। দু'জনে মিলে গড়ে তুলেন ২৫ বলে ৩৬ রানের জুটি।
নাহিদ-জয়ের জুটিতেই তিন অংকের ঘরে পৌঁছায় খুলনার ইনিংস। তবে ৩ বলের মাঝেই এই দু'জনকে হারায় খুলনা, ৪১ বলে ৪১ রান করে তানজিম সাকিবের শিকার হন জয়। নাহিদের স্ট্যাম্প ভাঙেন মোহাম্মদ আমির, আউট হবার আগে ১৭ বলে ২২ রান করেন এই অলরাউন্ডার।
বল হাতে এইদিন সবচেয়ে উজ্জ্বল ছিলেন তানজিম সাকিব, ৪ ওভারে ২২ রানে ৩ উইকেট নিয়েছেন তিনি। ৪ ওভারে মাত্র ১০ রানে ২ উইকেট নেন ইমাদ ওয়াসিম, ২৪ রানে ২ উইকেট শিকার করেন রুবেল হোসেন। ১ উইকেট যায় আমিরের ঝুলিতে।
আপনার মূল্যবান মতামত দিন: