চাঁপাইনবাবগঞ্জ | মঙ্গলবার, ১৪ মে ২০২৪, ৩১ বৈশাখ ১৪৩১ info@mohanonda24.com +৮৮ ০১৬৮২ ৫৬ ১০ ২৮, +৮৮ ০১৬১১ ০২ ৯৯ ৩৩
অ্যাক্টিভিটিস ডিপার্টমেন্টের (আইএসিএডি) ধর্মীয় পর্যটন প্রকল্প সম্পর্কে একটি ব্রিফিংয়ে এই মসজিদটির পরিকল্পনা ঘোষণা করা হয়। আইএসিএডি থেকে আহমেদ আল মনসুরি খালিজ টাইমসকে বলেছেন, অনন্য এই মসজিদের নির্মাণ শিগগিরই শুরু হবে।

দুবাইয়ে তৈরী হচ্ছে ভাসমান মসজিদ।

আ/স্টাফ রিপোর্টার | প্রকাশিত: ১১ অক্টোবর ২০২৩ ১৫:১০

আ/স্টাফ রিপোর্টার
প্রকাশিত: ১১ অক্টোবর ২০২৩ ১৫:১০

ভাসমান মসজিদ (সংগৃহিত ছবি)

বিশ্বে প্রথমবারের মতো পানির উপরে মসজিদ নির্মাণ করতে যাচ্ছে সংযুক্ত আরব আমিরাত (ইউএই)। মধ্যপ্রাচ্যের এই দেশটির দুবাইয়ে এই মসজিদ নির্মিত হবে। এ লক্ষ্যে ৫ কোটি ৫০ লাখ আমিরাতি দিরহামের পরিকল্পনাও ঘোষণা করেছে দুবাই কর্তৃপক্ষ। ভাসমান এই মসজিদের একটি অংশ থাকবে পানির নিচে এবং অন্য অংশ পানির ওপরে থাকবে।


প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, খালিজ টাইমসের সাথে শেয়ার করা মসজিদের সম্ভাব্য চিত্র অনুসারে, মসজিদ কাঠামোর অর্ধেক অংশে বসার জায়গা এবং একটি কফি শপ পানির ওপরে থাকবে; আর অন্য অংশটি থাকবে পানির নিচে নিমজ্জিত অবস্থায়। সংবাদমাধ্যমটি বলছে, বিশ্বের প্রথম এই ধরনের কাঠামোতে তিনটি তলা থাকবে। সেখানে একটি আন্ডারওয়াটার তথা পানিতে নিমজ্জিত ডেক নামাজের জায়গা হিসেবে ব্যবহার করা হবে। সেখানে প্রায় ৫০-৭৫ জন ইবাদতকারী একসঙ্গে পানির নিচে নামাজ পড়ার এক অনন্য অভিজ্ঞতা পাবেন।


এমনকি পানিতে মসজিদের পানিতে নিমজ্জিত অংশটিতে ওযুর সুবিধা এবং ওয়াশরুমও থাকবে। মুসল্লিরা পানির নিচে নামাজ পড়ার এক অনন্য অভিজ্ঞতা পাবেন। দুবাইয়ের ইসলামিক অ্যাফেয়ার্স অ্যান্ড চ্যারিটেবল অ্যাক্টিভিটিস ডিপার্টমেন্টের (আইএসিএডি) ধর্মীয় পর্যটন প্রকল্প সম্পর্কে একটি ব্রিফিংয়ে এই মসজিদটির পরিকল্পনা ঘোষণা করা হয়। আইএসিএডি থেকে আহমেদ আল মনসুরি খালিজ টাইমসকে বলেছেন, অনন্য এই মসজিদের নির্মাণ শিগগিরই শুরু হবে।

অবশ্য দুবাইয়ের ঠিক কোথায় এই মসজিদটি নির্মাণ করা হবে তার সঠিক অবস্থান এখনও প্রকাশ করা হয়নি। তবে আহমেদ আল মনসুরি বলেছেন, ‘এটি তীরের খুব কাছাকাছি হবে মুসল্লিরা মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে সংযুক্ত একটি সেতু দিয়ে হেঁটেই সেখানে পৌঁছাতে সক্ষম হবেন।’ তিনি বলেন, মসজিদটি প্রতিটি ধর্মের মানুষের জন্য উন্মুক্ত থাকবে, তবে (অন্য ধর্মের) দর্শনার্থীদের অবশ্যই বিনয়ী পোশাক পরতে হবে। তার ভাষায়, ‘ভাসমান মসজিদে দর্শনার্থীদের বিনয়ী পোশাক পরতে হবে এবং ইসলামিক ঐতিহ্য ও রীতিনীতি মেনে চলতে হবে।’



আপনার মূল্যবান মতামত দিন: